নিজস্ব প্রতিবেদক:: সিলেট মহানগীরর ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু কালীঘাট, মহাজনপট্টি ও লালদিঘীর পাড়। সেই খালিঘাট, মহাজনপট্টি ও লালদিঘির পাড়ে সয়লাভ ভারতীয় অবৈধপণ্যে। সেই অবৈেধ চোরাই পণ্যের বড় একটি অংশ চিনি। কালীঘাটের কিছু মুনাফালোভী ব্যবসায়ী পুলিশের নাকের ডগায় চোরাকারবারিদের সাথে হাত মিলিয়ে জমজমাট অবৈধ চোরাই চিনির ব্যবসা করে যাচ্ছে। তাদের শেল্টার দিচ্ছে যুবদলের কিছু স্থানীয় নেতা। যে সব প্রতিষ্ঠান চোরাই চিনির ব্যবসার সাথে জড়িত তারা হচ্ছে কামনা ষ্টোর, আলম ষ্টোর এর স্বত্ত্বাধীকারী আলম মিয়া, হেলাল ষ্টোর এর স্বত্ত্বাধীকারী হেলাল মিয়া,রহমত ষ্টোর এর স্বত্ত্বাধীকারী রহমত মিয়া, সুমন ব্রার্দাস এর স্বত্ত্বাধীকারী আব্দুল বারী, ফয়েজ ষ্টোর এর স্বত্ত্বাধীকারী ফয়েজ মিয়া, আনোয়ার সুগারমিল এর স্বত্ত্বাধীকারী আনোয়ার হোসেন এবং খান ষ্টোর। এইসব ব্যবসায়ীরা আওয়ামিলীগ ক্ষমতায় থাকতে দলীয় পরিচয়ে পুলিশকে ম্যানেজ করে ব্যবসা করতো। সরকার পরিবর্তনের পর বিএনপির সহযোগী সংগঠন যুবদলের কিছু স্থানীয় নেতাকে ম্যানেজ করে দেদারসে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের অবৈধ চোরাই চিনির ব্যবসা। পুলিশ ও কিছু হলুদ সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার দায়িত্ব পালন করছে যুবদল নেতারা। তাই পুলিশ এসব অবৈধ চোরাচালানের চিনি দেখে ও নাদেখার ভান করছে।
সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসব ব্যবসায়ীরা পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে তাদের গুদামে অবৈধ চোরাই চিনি মজুদ করে রেখেছেন। স্থানীয়রা এসব অবৈধ চোরাই চিনির ব্যবসা বন্ধে যৌথবাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।